ঝিনাইদহ প্রতিনিধি মোঃ অমিদ হাসান
নতুন বছরের শুরু থেকেই শুক্রবার সকালে স্বরুপপুর বাজার বিভিন্ন এলাকার বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেশিরভাগ জায়গাতেই ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে গরুর মাংস।কোথাও কোথাও বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা। যেমন পলাশী বাজারে বেশ কিছুদিন ধরেই এই দাম চলছে। পরিমাণে বেশি নিলে উভয়ক্ষেত্রেই কেজিতে ১০-২০ টাকা ছাড় মিলছে।কমদামে যারা বিক্রি করছেন তারাই বেশি লাভবান হচ্ছেন।নতুন দাম নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে দর কষাকষি ও মতবিরোধের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আগের চেয়ে বেচাকেনা কিছুটা কমেছে।’স্বরুপপুর বাজারে মাংসের দোকানের বিক্রেতা ব্যাবসা ভাই বলেন, ‘আমরা প্রতিটা গরু দেখে শুনে নিয়ে আসি। আমরা ৬৫০ টাকা কেজি বিক্রির চেষ্টা করেছি। কিন্তু চলতি মাসে সেটা আর সম্ভব হচ্ছে না। জানুয়ারির শুরু থেকেই আমরা ৭৫০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। আমাদের এখানে মাংসের গুণগত মান রক্ষা করা হয়। সেজন্য চাইলেও আমরা কম দামে দিতে পারি না।’কিন্তু কীভাবে? দামের ফারাকের নেপথ্যেই বা কী কারণ জড়িয়ে আছে?অন্যদিকে, ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করছেন বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতিভুক্ত কিছু ব্যবসায়ী।’যে গরু আগে ৮০ হাজারে কিনতাম, সেটা এখন ৮৫-৮৭ হাজারে কিনতে হয়। এর বাইরে দোকানের খরচ, ভাড়া, কর্মীদের খরচও বেড়েছে,’ বলেন তিনি।