ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি ঃ
ঠাকুরগাঁও-২ আসনের
মাটি নৌকার ঘাটি।
জনগন বেধেছে জোট,
অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন
নৌকার মাঝি হলে দিবে বিপুল ভোট।
ঠাকুরগাঁও-২ আসনের উন্নয়ন,
অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজনের দুই নয়ন।
ঠাকুরগাঁও -২ আসনের অভিভাবক মানেই আলহাজ্ব মোঃ দবিরুল ইসলাম এম পি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ মাজহারুল ইসলাম সুজন। নেতা কর্মীর মাথার মকুট আলহাজ্ব মোঃ দবিরুল ইসলাম এম পি ও অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন। ঠাকুরগাঁও -২ আসনের মানবতার আরেক নাম ও ঠীকানা অধ্যক্ষ মোঃ মাজহারুল ইসলাম সুজন। ঠাকুরগাঁও -২ আসনের জনগনের আস্থার নাম আলহাজ্ব মোঃ দবিরুল ইসলাম এম পি ও তারই পূত্র জেলা আওয়ামিলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ মাজহারুল ইসলাম সুজন। এমনটা বলছিলেন ঠাকুরগাঁওয়ের স্থানীয় শ্রমিক নেতা মোঃ আব্দুর রাজ্জাক ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য জোটের নেতা প্রভাষক সুজন ঘোষ এবং সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য মোঃ হুমায়ুন কবির সহ স্হানীয় আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা। উনারা আমাদের প্রতিনিধি কে আরো জানান যে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের জনগনের জন্য উপযুক্ত অভিভাবক একমাত্র সাত সাতবারের সাংসদ আলহাজ্ব মোঃ দবিরুল ইসলাম ও জেলা আওয়ামিলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মোঃ মাজহারুল ইসলাম সুজন।
হরিপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ,মহিলা আওয়ামী লীগ সহ আওয়ামী সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মী বৃন্দ আমাদের প্রতিনিধি কে জানান আমাদের হরিপুরের উন্নয়নের কারিগরি ও আগামী নির্বাচনের যোগ্য প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ দবিরুল ইসলাম এম পি সাহেবের পরেই ষ্হান হওয়া উচিৎ অধ্যক্ষ মোঃ মাজহারুল ইসলাম সুজনের। তারা আরো বলেন যে,অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন কে নৌকার মাঝি করলে আবারো আওয়ামী লীগের দখলে থাকবে এই আসনটি।
নতুন নতুন অনেক মনোনয়ন প্রত্যাশী মাঠে দেখা গেলেও তাদের অস্তিত্ব শুধু মৌসুমি ফলের মত। এদের মধ্যে বি এন পি থেকে আওয়ামী লীগের যোগদান করেন, কেউ আবার দলীয় সুবিধা ভোগী,কেউ প্রবাসী, কেউ ক্ষমতার লোভী, কেউ ত্রাসের রাজত্ব কায়েমের জন্য মনোনয়ন প্রত্যাশী হয়েছেন। নির্বাচন এলেই এদের দেখা মিলে। বাকী সময় টা আলহাজ্ব মোঃ দবিরুল ইসলাম এম পির নির্দেশ অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজনকে পাওয়া যায় জনগন ও নেতা কর্মীদের পাসে। স্হানীয় একাধিক নেতা কর্মীর মুখে এমনটা শোনা যায়।