ঝিনাইদহ প্রতিনিধি মোঃ অমিদ হাসান
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সাথে জরুরী মতবিনিময় করেছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবু। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জীবননগর উপজেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মাহমুদ হাসান খান বাবু ঢাকা থেকে এলাকায় ফিরে সরাসরি মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবু বিএনপি ও সকল সহযোগী সংগঠনের দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, কোনো সংঘাত-সংঘর্ষ নয়। শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। কেউ যদি আইন তার নিজের হাতে তুলে নেয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।তিনি আরও বলেন, আওয়ামী সরকার দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে দেশটাকে লুটেপুটে খেয়েছে। ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে শেখ হাসিনা। এখন দেশের ক্রান্তিকাল চলছে। এই মাতৃভূমি, এই বাংলাদেশ আমার, আপনার, সবার। তাই এই পরিস্থিতিতে সবাইকে রাষ্ট্র সংস্কারে সহযোগিতা করতে হবে। শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার দলের দোষররা কিন্তু এখনো এদেশে রয়েছে। তারা ষড়যন্ত্র করবে, সহিংসতা করবে, লুটতরাজ করবে, অরাজকতা করে বিএনপির ওপর দোষ চাপাবে। আমরা সবাই সতর্ক থাকবো। কোনো অবস্থাতেই তাদের ফাঁদে পা দেয়া যাবে না।বাবু খান বলেন, কোনো প্রতিহিংসা নয়, কোনো প্রতিষোধ নয়। আমরা চাই দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা হোক, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হোক। তাই এখনই সময় সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে ওই সব দুস্কৃতিকারীদের প্রতিহত করা।এসময় জীবননগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি খোকন খান, সাধারণ সম্পাদক শাহাজাহান আলী,পৌর বিএনপির সভাপতি শাহাজাহান কবিরসহ যুবদল, কুষকদল,সেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্র দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।এর আগে নেতার আগমনের খবরে বিকেল থেকেই জীবননগর হাসপাতাল এলাকায় দলীয় কার্যালয় ঘিরে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মিছিল, মোটরসাইকেল শোডাউন দিয়ে উপস্থিত হন। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।জীবননগরে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময়
মোঃ মুনাইম ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধি,
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সাথে জরুরী মতবিনিময় করেছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবু। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জীবননগর উপজেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মাহমুদ হাসান খান বাবু ঢাকা থেকে এলাকায় ফিরে সরাসরি মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবু বিএনপি ও সকল সহযোগী সংগঠনের দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, কোনো সংঘাত-সংঘর্ষ নয়। শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। কেউ যদি আইন তার নিজের হাতে তুলে নেয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।তিনি আরও বলেন, আওয়ামী সরকার দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে দেশটাকে লুটেপুটে খেয়েছে। ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে শেখ হাসিনা। এখন দেশের ক্রান্তিকাল চলছে। এই মাতৃভূমি, এই বাংলাদেশ আমার, আপনার, সবার। তাই এই পরিস্থিতিতে সবাইকে রাষ্ট্র সংস্কারে সহযোগিতা করতে হবে। শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার দলের দোষররা কিন্তু এখনো এদেশে রয়েছে। তারা ষড়যন্ত্র করবে, সহিংসতা করবে, লুটতরাজ করবে, অরাজকতা করে বিএনপির ওপর দোষ চাপাবে। আমরা সবাই সতর্ক থাকবো। কোনো অবস্থাতেই তাদের ফাঁদে পা দেয়া যাবে না।বাবু খান বলেন, কোনো প্রতিহিংসা নয়, কোনো প্রতিষোধ নয়। আমরা চাই দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা হোক, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হোক। তাই এখনই সময় সতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে ওই সব দুস্কৃতিকারীদের প্রতিহত করা।এসময় জীবননগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি খোকন খান, সাধারণ সম্পাদক শাহাজাহান আলী,পৌর বিএনপির সভাপতি শাহাজাহান কবিরসহ যুবদল, কুষকদল,সেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্র দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।এর আগে নেতার আগমনের খবরে বিকেল থেকেই জীবননগর হাসপাতাল এলাকায় দলীয় কার্যালয় ঘিরে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা মিছিল, মোটরসাইকেল শোডাউন দিয়ে উপস্থিত হন। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।