হাটহাজারী প্রতিনিধি মুবিন
হাটহাজারীতে মিছিল কথা ছিল বিকাল ৩ ঘটিকায় কিন্তু সেনাপ্রধানে বক্তব্য নিয়ে মিছিলটি শেষ হয় আনন্দ উদযাপন মধ্যে দিয়ে। শেখ হাসিনা গণভবন ছেড়ে যাওয়া তথ্য যোগাযোগ মাধ্যমে পেলে হাটহাজারী বিএনপি ও ছাত্র-ছাত্রী এবং হাটহাজারী মাদ্রাসার মিছিল বের হয়। তাছাড়া হাটহাজারীতে মিষ্টি, চকলেট, বিভিন্ন খাবার মধ্যে দিয়ে আনন্দ উদযাপন করে হাটহাজারী উপজেলাবাসী। হাটহাজারীতে ছাত্র ছাত্রী সহ সকল পেশাজীবি এতোদিন ধরে আন্দোলন সমথর্নে রাস্তা বন্ধ সহ ইত্যাদি কাজ করে আসছেন। হাটহাজারী উপজেলা পরিষদ দুই দফা আন্দোলনকারী ডুকে ভাংচুর করে। উপজেলা পরিষদ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, আনসার ভিডিপি অফিস, এলজিডি অফিস, পরিসংখ্যান অফিস সহ আরো অনেক স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতির। এছাড়া হাটহাজারী পুলিশ নিরবতা ভূমিকা পালন করলে আজ থানায় ভাংচুর করতে চাইলে ৩ জন গুলিবিদ্ধ হয়। মোঃ জামাল তৈয়বা গালর্সের প্রধান শিক্ষকের তথ্য মতে একজন গুলিবিদ্ধ হাটহাজারী আলিফ হসপিটালে নিলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। তাছাড়া আন্দোলনকারীদের জিজ্ঞেস করা হলে তাদের পক্ষ থেকে বলেন। স্বাধীনতা আজ আবার পিরে পেয়েছি। আরেক জন আন্দোলনকারী বলেন মোহাম্মদ আসাদ ১৯৭১ সালের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর থেকে দেশে বেশি জুলুম, লুটপাট, গুম, হত্যা সীমা অতিক্রম করেছে। তাছাড়া বলেন দেশে আওয়ামী লীগের যেন আর না আসে। হাটহাজারী সারাদিন গাড়ী বন্ধ থাকলে রাতে সামান্য পরিসরে অটোরিকশা চলছে।