আবুবকর সম্পদ, জবি প্রতিনিধি:
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামী ২০ অক্টোবর,বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে ৩০সেপ্টেম্বর, সোমবার সকাল ৯:০০ ঘটিকার সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মোঃ রেজাউল করিম, পিএইচডি -এর সভাপতিত্বে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় উপস্থিত ছিলেন সকল বিভাগের চেয়ারম্যান ও ডিন সকল অনুষদ, প্রভোস্ট,প্রক্টর, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।আরো উপস্থিত ছিলেন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, (জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি,সাংবাদিক সমিতি ও প্রেসক্লাব) সহ রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত)।সভায় আরও উপস্থিত ছিলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক। এখানেই যতো সব বিপত্তি,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সমন্বয়কদের সংখ্যা ২৭ জন যদিও হাতে গোনা কয়েকজন বাদে সবাই পদত্যাগ করে।অন্যান্য সমন্বায়করা বৈষম্যের শিকার হয়ে হয়েছে বলে অনেকে অভিযোগ করে। এবিষয়ে সভায় উপস্থিত থাকা কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক কমিটির সদস্য নূর নবী বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাকে মুঠোফোনের মাধ্যমে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য বলা হয়। আমি ব্যস্ত থাকায় সভার শেষের দিকে সভায় উপস্থিত ছিলাম।অন্য সমন্বয়কদের জানানো হয়েছে কি না এবিষয়ে আমি অবগত নয়। শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধির সংখ্যা এত কম কেনো এবং ২৭জন সমন্বয়কদের মধ্যে কিভাবে দুইজনকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য নির্বাচিত করা হলো,এ প্রশ্নের জবাবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্টার মোহাম্মদ এমেল হক মোল্লা (প্রশাসন -৩) বলেন, এবিষয়ে আমি অবগত নয়। রেজিস্টার (অধ্যাপক ড.শেখ গিয়াস উদ্দিন) স্যার সমন্বয়কদের মধ্যে নূর নবী ও ফেরদৌস নামে দুই জন সমন্বয়কের তালিকা দেন এবং সভায় তাদেরকে উপস্থিত থাকার জন্য বলতে বলেন।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়,তালিকায় নেই ফেরদৌস বলে অভিযোগ করেন অন্যান্য সমন্বয়কগণ ।