মেহেরপুর জেলা (সদর) প্রতিনিধি :
মো:আসাদুজ্জামান খান:
সবজির প্রাণকেন্দ্র খ্যাত, মেহেরপুরের বাজারে সবজির দামে এখন আগুন। মেহেরপুর জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে নিম্ন মধ্যবিত্ত ও নিম্ন শ্রেণীর মানুষদের সবজি ক্রয় করে খাওয়া এখন দুঃস্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তবে সবজির খুচরা বাজারে আগুন থাকলেও উৎপাদিত সবজির ন্যায্য দাম পাচ্ছে না প্রান্তিক কৃষকরা। পাইকারি থেকে খুচরা বাজারে সবজির দামের পার্থক্য কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা।
মেহেরপুর জেলার সবজি, জেলার চাহিদা মিটিয়েও দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানি করা হয়।আবহাওয়া এবং মাটির গুণাগুণের কারণে প্রায়, সব ধরনের সবজি এই এলাকায় চাষাআবাদ হয়। কিন্তু উৎপাদিত সবজির সঠিক দাম না পেয়ে হতাশ এখানকার কৃষকরা। তবে পাইকারি বাজারের পাশেই রয়েছে খুচরা বাজার। এছাড়াও শহর থেকে মাত্র ৩/৫ কিলোমিটার দূরের, মেহেরপুরের খুচরা বাজারে সবজির দামের পার্থক্য দেখা যায় কেজিতে ২৫ থেকে ৩০ টাকা করে। যা উৎপাদন করে ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে না কৃষকরা।
আজ নিজে সবজি ক্রয় গিয়ে, সবজি বিক্রয় দামের আগুন লেগেছে, টমেটো প্রতি কেজি ১২০ টাকা, বেগুন প্রতি কেজি ৬০ টাকা, পালং শাক প্রতি কেজি ৭০টাকা, মুলা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, গোল আলু প্রতি কেজি ৪৫ টাকা, কাঁচা কলা প্রতি কেজি ৪৫-৫০ টাকা, লাল শাক ১ আটি ২০ টাকা, এক কেজি ৪০ টাকা, পুই শাক প্রতি কেজি ২০ টাকা, করল্লা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, মাটির তলের আলু প্রতি কেজি ১২০ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, পেপে প্রতি কেজি ৩০ টাকা, শিম প্রতি কেজি ১৫০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ১৫০ টাকা, পেয়াজ প্রতি কেজি ৯০ টাকা, রসুন প্রতি কেজি ২৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, কুমড়ার জালি ১ পিচ ৩০ টাকা, ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৪০ টাকা, উস্তি প্রতি কেজি ৫০ টাকা, পটল প্রতি কেজি ৪০ টাকা, আদা প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।